বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩, সকাল ১১:০৭
বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩,সকাল ১১:০৭

যুদ্ধ নয়, বন্ধুত্ব রেখেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

২২ ডিসেম্বর, ২০২২,

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp

৬:৫৮ pm

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা শান্তিতে বিশ্বাসী। যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্ম। আমরা জানি যুদ্ধের কী ভয়াবহ পরিণতি। আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করছি আগ্রাসনের জন্য নয়, শান্তিরক্ষার জন্য। নৌবাহিনী সব দুর্যোগে মানুষের পাশে থাকে। আমি আশা করি নবীন অফিসাররা সঠিকভাবে কাজ করবে। যুদ্ধ নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব রেখেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।

বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রামে শীতকালীন রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে সালাম গ্রহণ করেন। পরে বেলা ১২টার দিকে ক্যাডেটদের উদ্দেশ্যে বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। বাংলাদেশ নেভাল একাডেমির এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ হবে স্মার্ট, উজ্জ্বল, বঙ্গবন্ধু যেমন চেয়েছিলেন।

তিনি বলেন, নৌবাহিনীকে ত্রি-মাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। এ সরকারের সময়েই সমুদ্রসীমা বৃদ্ধি পেয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যদি কখনো বহিঃশত্রুর আক্রমণ হয়, সেটা যেন আমরা প্রতিহত করতে পারি। আর যে কোন যুদ্ধে যেন জয়ী হতে পারি, সেভাবেই সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন ও আধুনিক সরঞ্জামাদি দিয়ে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা স্বাধীন দেশে দক্ষ, শক্তিশালী ও আধুনিক নৌবাহিনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেন। তার পরামর্শে নারায়ণগঞ্জ ড্রাইডক অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ১৯৭২ সালে প্রথম যুদ্ধ জাহাজ নির্মাণ করে। তিনি যুগোস্লাভিয়া ও ভারত থেকে ৫টি আধুনিক রণতরী সংগ্রহ করেন। ১৯৭৪ সালের ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে নেভাল অ্যাসাইন প্রদান করেন। নৌবাহিনীর বৃহত্তম প্রশিক্ষণ ঘাঁটি বানৌজা ঈশাখাঁসহ ৩টি ঘাঁটি এবং ৩টি জাহাজ কমিশনিং করেন। এই দিনেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বানৌজা সুরমায় প্রথম নৌবাহিনীর মহড়া পরিদর্শন করেন। তার প্রচেষ্টায় যুক্তরাজ্য থেকে যুদ্ধজাহাজ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

তিনি বলেন, আমরা ১৯৯৬ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই নৌবাহিনীকে যুগোপযোগী করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেই। বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়ন, যুদ্ধজাহাজ সংগ্রহ এবং বিদ্যমান জাহাজগুলোর অপারেশনাল সক্ষমতা বৃদ্ধি করি। খুলনা শিপইয়ার্ডসহ অন্যান্য শিপইয়ার্ডগুলো নৌবাহিনীকে হস্তান্তর করি। শুধু নিজেদের জন্য জাহাজ নির্মাণের বাইরে তারা জাহাজ রপ্তানি করে বর্তমানে স্বাবলম্বী প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা স্বাধীন দেশে দক্ষ, শক্তিশালী ও আধুনিক নৌবাহিনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেন। তার পরামর্শে নারায়ণগঞ্জ ড্রাইডক অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ১৯৭২ সালে প্রথম যুদ্ধ জাহাজ নির্মাণ করে। তিনি যুগোস্লাভিয়া ও ভারত থেকে ৫টি আধুনিক রণতরী সংগ্রহ করেন। ১৯৭৪ সালের ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে নেভাল অ্যাসাইন প্রদান করেন। নৌবাহিনীর বৃহত্তম প্রশিক্ষণ ঘাঁটি বানৌজা ঈশাখাঁসহ ৩টি ঘাঁটি এবং ৩টি জাহাজ কমিশনিং করেন। এই দিনেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বানৌজা সুরমায় প্রথম নৌবাহিনীর মহড়া পরিদর্শন করেন। তার প্রচেষ্টায় যুক্তরাজ্য থেকে যুদ্ধজাহাজ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

তিনি বলেন, আমরা ১৯৯৬ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই নৌবাহিনীকে যুগোপযোগী করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেই। বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়ন, যুদ্ধজাহাজ সংগ্রহ এবং বিদ্যমান জাহাজগুলোর অপারেশনাল সক্ষমতা বৃদ্ধি করি। খুলনা শিপইয়ার্ডসহ অন্যান্য শিপইয়ার্ডগুলো নৌবাহিনীকে হস্তান্তর করি। শুধু নিজেদের জন্য জাহাজ নির্মাণের বাইরে তারা জাহাজ রপ্তানি করে বর্তমানে স্বাবলম্বী প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর ১৯৭৪ সালের প্রতিরক্ষানীতির আলোকে ‘ফোর্সেস গোল ২০৩০’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন শুরু করি। গত ১৪ বছরে নৌবাহিনীতে ৪টি ফ্রিগেট, ৬টি করভেট, ৪টি লার্জ পেট্রোল ক্রাফট, ৫টি পেট্রোল ক্রাফট এবং ২টি ট্রেনিং শিপসহ মোট ৩১টি যুদ্ধজাহাজ সংযোজন করি। দক্ষ কমান্ডো ও উদ্ধারকারী দল হিসেবে ‘স্পেশাল ওয়ারফেয়ার ডাইভিং অ্যান্ড স্যালভেজ কমান্ড’ এবং নৌবাহিনীর এভিয়েশন উইং প্রতিষ্ঠা করি। ২০১৭ সালে ২টি সাবমেরিন সংযোজনের মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ ত্রি-মাত্রিক নৌবাহিনী প্রতিষ্ঠা করি।

তিনি বলেন, চলমান আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে আরও ২টি নতুন মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফট সংযোজন করেছি। তাছাড়া দুটি ইউটিলিটি হেলিকপ্টার শিগগিরই সংযোজন করা হবে। আমাদের নৌবাহিনীর জন্য খুলনা শিপইয়ার্ডে ৩টি ল্যান্ডিং ক্রাফ্ট ট্যাঙ্ক নির্মাণ কাজ চলছে। যুদ্ধ জাহাজ, অক্সিলারি জাহাজ, অত্যাধুনিক যুদ্ধ সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি নৌবাহিনীতে প্রতিনিয়ত সংযোজিত হচ্ছে।
চট্টগ্রামে বাংলাদেশ নেভাল একাডেমিতে নৌবাহিনীর মিডশিপম্যান ২০২২/এ এবং ডাইরেক্ট এন্ট্রি অফিসার (ডিইও) ২০২২/বি ব্যাচের শীতকালীন রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ২০২০/এ ব্যাচের ৩৭ জন মিডশিপম্যান এবং ২০২২/বি ব্যাচের ৬ জন ডাইরেক্ট এন্ট্রি অফিসারসহ সর্বমোট ৪৩ জন নবীন কর্মকর্তাকে কমিশন দেয়া হচ্ছে। এদের মধ্যে ৯ জন নারী এবং ২ জন প্যালেস্টাইনের কর্মকর্তা রয়েছেন।


Warning: Trying to access array offset on value of type bool in /home/charidik/public_html/wp-content/themes/jnews/class/Module/Block/Block_9_View.php on line 13

Related Posts

যুদ্ধ নয়, বন্ধুত্ব রেখেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

২২ ডিসেম্বর, ২০২২,

৬:৫৮ pm

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা শান্তিতে বিশ্বাসী। যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্ম। আমরা জানি যুদ্ধের কী ভয়াবহ পরিণতি। আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করছি আগ্রাসনের জন্য নয়, শান্তিরক্ষার জন্য। নৌবাহিনী সব দুর্যোগে মানুষের পাশে থাকে। আমি আশা করি নবীন অফিসাররা সঠিকভাবে কাজ করবে। যুদ্ধ নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব রেখেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।

বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রামে শীতকালীন রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে সালাম গ্রহণ করেন। পরে বেলা ১২টার দিকে ক্যাডেটদের উদ্দেশ্যে বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। বাংলাদেশ নেভাল একাডেমির এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ হবে স্মার্ট, উজ্জ্বল, বঙ্গবন্ধু যেমন চেয়েছিলেন।

তিনি বলেন, নৌবাহিনীকে ত্রি-মাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। এ সরকারের সময়েই সমুদ্রসীমা বৃদ্ধি পেয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যদি কখনো বহিঃশত্রুর আক্রমণ হয়, সেটা যেন আমরা প্রতিহত করতে পারি। আর যে কোন যুদ্ধে যেন জয়ী হতে পারি, সেভাবেই সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন ও আধুনিক সরঞ্জামাদি দিয়ে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা স্বাধীন দেশে দক্ষ, শক্তিশালী ও আধুনিক নৌবাহিনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেন। তার পরামর্শে নারায়ণগঞ্জ ড্রাইডক অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ১৯৭২ সালে প্রথম যুদ্ধ জাহাজ নির্মাণ করে। তিনি যুগোস্লাভিয়া ও ভারত থেকে ৫টি আধুনিক রণতরী সংগ্রহ করেন। ১৯৭৪ সালের ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে নেভাল অ্যাসাইন প্রদান করেন। নৌবাহিনীর বৃহত্তম প্রশিক্ষণ ঘাঁটি বানৌজা ঈশাখাঁসহ ৩টি ঘাঁটি এবং ৩টি জাহাজ কমিশনিং করেন। এই দিনেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বানৌজা সুরমায় প্রথম নৌবাহিনীর মহড়া পরিদর্শন করেন। তার প্রচেষ্টায় যুক্তরাজ্য থেকে যুদ্ধজাহাজ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

তিনি বলেন, আমরা ১৯৯৬ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই নৌবাহিনীকে যুগোপযোগী করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেই। বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়ন, যুদ্ধজাহাজ সংগ্রহ এবং বিদ্যমান জাহাজগুলোর অপারেশনাল সক্ষমতা বৃদ্ধি করি। খুলনা শিপইয়ার্ডসহ অন্যান্য শিপইয়ার্ডগুলো নৌবাহিনীকে হস্তান্তর করি। শুধু নিজেদের জন্য জাহাজ নির্মাণের বাইরে তারা জাহাজ রপ্তানি করে বর্তমানে স্বাবলম্বী প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা স্বাধীন দেশে দক্ষ, শক্তিশালী ও আধুনিক নৌবাহিনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেন। তার পরামর্শে নারায়ণগঞ্জ ড্রাইডক অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ১৯৭২ সালে প্রথম যুদ্ধ জাহাজ নির্মাণ করে। তিনি যুগোস্লাভিয়া ও ভারত থেকে ৫টি আধুনিক রণতরী সংগ্রহ করেন। ১৯৭৪ সালের ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে নেভাল অ্যাসাইন প্রদান করেন। নৌবাহিনীর বৃহত্তম প্রশিক্ষণ ঘাঁটি বানৌজা ঈশাখাঁসহ ৩টি ঘাঁটি এবং ৩টি জাহাজ কমিশনিং করেন। এই দিনেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বানৌজা সুরমায় প্রথম নৌবাহিনীর মহড়া পরিদর্শন করেন। তার প্রচেষ্টায় যুক্তরাজ্য থেকে যুদ্ধজাহাজ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

তিনি বলেন, আমরা ১৯৯৬ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই নৌবাহিনীকে যুগোপযোগী করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেই। বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়ন, যুদ্ধজাহাজ সংগ্রহ এবং বিদ্যমান জাহাজগুলোর অপারেশনাল সক্ষমতা বৃদ্ধি করি। খুলনা শিপইয়ার্ডসহ অন্যান্য শিপইয়ার্ডগুলো নৌবাহিনীকে হস্তান্তর করি। শুধু নিজেদের জন্য জাহাজ নির্মাণের বাইরে তারা জাহাজ রপ্তানি করে বর্তমানে স্বাবলম্বী প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর ১৯৭৪ সালের প্রতিরক্ষানীতির আলোকে ‘ফোর্সেস গোল ২০৩০’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন শুরু করি। গত ১৪ বছরে নৌবাহিনীতে ৪টি ফ্রিগেট, ৬টি করভেট, ৪টি লার্জ পেট্রোল ক্রাফট, ৫টি পেট্রোল ক্রাফট এবং ২টি ট্রেনিং শিপসহ মোট ৩১টি যুদ্ধজাহাজ সংযোজন করি। দক্ষ কমান্ডো ও উদ্ধারকারী দল হিসেবে ‘স্পেশাল ওয়ারফেয়ার ডাইভিং অ্যান্ড স্যালভেজ কমান্ড’ এবং নৌবাহিনীর এভিয়েশন উইং প্রতিষ্ঠা করি। ২০১৭ সালে ২টি সাবমেরিন সংযোজনের মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ ত্রি-মাত্রিক নৌবাহিনী প্রতিষ্ঠা করি।

তিনি বলেন, চলমান আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে আরও ২টি নতুন মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফট সংযোজন করেছি। তাছাড়া দুটি ইউটিলিটি হেলিকপ্টার শিগগিরই সংযোজন করা হবে। আমাদের নৌবাহিনীর জন্য খুলনা শিপইয়ার্ডে ৩টি ল্যান্ডিং ক্রাফ্ট ট্যাঙ্ক নির্মাণ কাজ চলছে। যুদ্ধ জাহাজ, অক্সিলারি জাহাজ, অত্যাধুনিক যুদ্ধ সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি নৌবাহিনীতে প্রতিনিয়ত সংযোজিত হচ্ছে।
চট্টগ্রামে বাংলাদেশ নেভাল একাডেমিতে নৌবাহিনীর মিডশিপম্যান ২০২২/এ এবং ডাইরেক্ট এন্ট্রি অফিসার (ডিইও) ২০২২/বি ব্যাচের শীতকালীন রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ২০২০/এ ব্যাচের ৩৭ জন মিডশিপম্যান এবং ২০২২/বি ব্যাচের ৬ জন ডাইরেক্ট এন্ট্রি অফিসারসহ সর্বমোট ৪৩ জন নবীন কর্মকর্তাকে কমিশন দেয়া হচ্ছে। এদের মধ্যে ৯ জন নারী এবং ২ জন প্যালেস্টাইনের কর্মকর্তা রয়েছেন।


Warning: Trying to access array offset on value of type bool in /home/charidik/public_html/wp-content/themes/jnews/class/Module/Block/Block_9_View.php on line 13

Related Posts