মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, রাত ১২:২৮
মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪,রাত ১২:২৮

‘সব আমার মায়ের দোষ, আমরা চলে যাচ্ছি’

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

২৪ নভেম্বর, ২০২২,

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp

৯:২৬ pm

ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার কালীচরণপুর ইউনিয়নের হাটবাকুয়া গ্রামের মাঠে এক গাছের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহতরা হলেন, সদর উপজেলার তালতলা হরিপুর গ্রামের চুনু শেখের ছেলে রমজান হোসেন রুজিব (২০) ও তার স্ত্রী হরিণাকুণ্ডু উপজেলার বিন্নি গ্রামের গোলাম হোসেনের মেয়ে মুক্তা খাতুন (১৮)। দুই মাস আগে প্রেমের সম্পর্কের পর তারা বিয়ে করেন।

স্থানীয়রা জানান, সকালে গ্রামের মাঠে একটি গাছের সঙ্গে রুজিব ও মুক্তা খাতুনের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ এসে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

নারকেলবাড়িয়া পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এস আই বিল্লাল হোসেন জানান, গাছের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে স্বামী ও স্ত্রী আত্মহত্যা করেছে। দুই মাস আগে তাদের বিয়ে হয়। কিন্তু মেয়ের পরিবারের লোকজন তাদের বিয়ে মেনে নেয়নি।

তিনি আরও জানান, বৃহস্পতিবার মেয়েটির পরিবারের লোকজন মেয়েকে বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আসার কথা ছিল। এ কারণেই তারা আত্মহত্যা করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মেয়েটির বাঁ হাতে মেহেদি দিয়ে লেখা ছিল ‘সব আমার মায়ের দোষ, আমরা চলে যাচ্ছি।’

Related Posts

‘সব আমার মায়ের দোষ, আমরা চলে যাচ্ছি’

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

২৪ নভেম্বর, ২০২২,

৯:২৬ pm

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp

ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার কালীচরণপুর ইউনিয়নের হাটবাকুয়া গ্রামের মাঠে এক গাছের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহতরা হলেন, সদর উপজেলার তালতলা হরিপুর গ্রামের চুনু শেখের ছেলে রমজান হোসেন রুজিব (২০) ও তার স্ত্রী হরিণাকুণ্ডু উপজেলার বিন্নি গ্রামের গোলাম হোসেনের মেয়ে মুক্তা খাতুন (১৮)। দুই মাস আগে প্রেমের সম্পর্কের পর তারা বিয়ে করেন।

স্থানীয়রা জানান, সকালে গ্রামের মাঠে একটি গাছের সঙ্গে রুজিব ও মুক্তা খাতুনের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ এসে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

নারকেলবাড়িয়া পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এস আই বিল্লাল হোসেন জানান, গাছের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে স্বামী ও স্ত্রী আত্মহত্যা করেছে। দুই মাস আগে তাদের বিয়ে হয়। কিন্তু মেয়ের পরিবারের লোকজন তাদের বিয়ে মেনে নেয়নি।

তিনি আরও জানান, বৃহস্পতিবার মেয়েটির পরিবারের লোকজন মেয়েকে বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আসার কথা ছিল। এ কারণেই তারা আত্মহত্যা করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মেয়েটির বাঁ হাতে মেহেদি দিয়ে লেখা ছিল ‘সব আমার মায়ের দোষ, আমরা চলে যাচ্ছি।’

Related Posts